Tuesday 28 February 2012

এক রোদ্দুর দুই চূড়া

ভেজা মনের দৃষ্টি সেঁচে মাছ ধরার অবকাশে তোমায় বেড়িয়ে 
আসতে দেখেছি শূন্য মাঠে শূন্য আকাশের নীচে আমায় সঙ্গে নিয়েছ 
সেভাবেই সেসব ঠিকরে পড়ে চোখের কোণ ঠেকে আর চোখের 
পাশাপাশি তোমাকে আমাকে আশ্রয় বুঝিয়ে দেয় ঋষিকেশ পার্ক 
( একটি বিজ্ঞাপন: লিখছি শুধু তোমারই জন্য শুধু তোমাকেই ) এ 
হাতের তালু ছুঁয়ে তোমার হৃদয় গাছেদের চূড়ায় চূড়ায় ঘোরেফেরে 
আর বুঝিয়ে দেয় আকাশ শূন্য হোক তবুও সুর্য আমাদের থেকে 
আলাদা নয় আমরা বেঁচে থাকি একে অপরের দিকে চেয়ে কৃত্রিম 
পাহাড়ের খাঁজে খাঁজে জড়ানো রোদ্দুর পাতাঝরার দৃশ্যের দিকে 
চেয়ে বুঝিয়ে দেয় ঘুরপাক বৃত্তান্ত  পাশের মাঠে ক্রীড়াসহযোগী 
ফুটবলের মতো ঘুরপাক খায় হাতঘড়ির কাঁটা পেঙ্গুইনের গন্ধমাখা 
চোখ পাক খায় নিক বেকারের ভ্রূযুগলের নীচে সে চোখ 
রামমোহনের নেই আছে কি বরং ঠনঠনিয়া পাম্পিং স্টেশন 
কর্তৃপক্ষের সাজানো অহংকারে চুপচাপ তাকিয়ে থাকে বেচারা 
দুচোখে মেয়ে পোড়ার আগুন আর ছাই না হওয়া ...


যে বিন্দু স্পর্শ করে ভুলে যাই গোঁয়ার রাস্তাঘাটের কথা সেখানে 
বৃষ্টির আগে সত্যি হাঁচি হেঁচে শুধু শক্ত করে নেওয়া সামনের পথ 
আর দূরদৃষ্টির সাদামাটা জটিলতার জাল ছিঁড়ে পরপর বুঝে নিতে 
হয় 

No comments:

Post a Comment